ক্যাম্পাস থেকে ড. মো. রেজাউল করিমকে উপাচার্য হিসাবে পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়


শিক্ষা সংবাদ প্রকাশের সময় : সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪, ১০:২৪ অপরাহ্ণ /
ক্যাম্পাস থেকে ড. মো. রেজাউল করিমকে উপাচার্য হিসাবে পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপসচিব শাহিনুর ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫ এর ১০ (১) ধারা অনুযায়ী প্রফেসর (অবসরপ্রাপ্ত) ড. মো: রেজাউল করিম, সমাজকর্ম বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়-কে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাইস-চ্যান্সেলর পদে নিম্নোক্ত শর্তে নিয়োগ প্রদান করা হলো। উপাচার্য হিসেবে তিনি নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ হতে ৪ (চার) বছর হবে। তিনি উপর্যুক্ত পদে তিনি অবসর অব্যবহিত পূর্ব পদের সমপরিমাণ বেতনভাতাদি প্রাপ্য হবেন। একই সাথে তিনি বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন।

জাপানের সুকুবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করা ড. মো. রেজাউল করিম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজিক বিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডিন ও সমাজকর্ম বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান। এর আগে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবেও কাজ করেছেন। পরবর্তীতে তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবেও কাজ করেছেন।

শিক্ষা জীবনে রেজাউল করিম  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সামাজিক কল্যাণ বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। ২০০৮ সালে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সামজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

সমাজকর্ম বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম ১৯৮৬ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবেও কাজ করেছেন। ২০০৮ সালে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সামজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এসময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল রুলস রেগুলেশন তৈরিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।