انجمن اتحاد المدارس بنغلاديش
|
|
ইত্তেহাদের প্রধান কার্যালয়ের সাইনবোর্ড
|
|
সংক্ষেপে | ইত্তেহাদ |
---|---|
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৫৯ |
প্রতিষ্ঠাতা | মুফতি আজিজুল হক |
সদরদপ্তর | পটিয়া, চট্টগ্রাম |
দাপ্তরিক ভাষা
|
বাংলা, ইংরেজি, আরবি, উর্দু, ফারসি |
সভাপতি
|
সুলতান যওক নদভী |
সহ-সভাপতি
|
হাফেজ আহমদুল্লাহ |
মহাসচিব
|
আব্দুল হালিম বুখারী |
সহ-মহাসচিব
|
ওবায়দুল্লাহ হামযাহ |
প্রধান প্রতিষ্ঠান
|
আল হাইআতুল উলয়া |
ওয়েবসাইট | আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস |
প্রতিষ্ঠাতার জীবদ্দশায় মাদ্রাসাগুলাের পরিচালনা পদ্ধতিস্বরূপ উর্দু ভাষায় “দস্তুরে আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস ” নামে একটি সংবিধান রচিত হয়। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেই সংবিধানের সংশােধন এবং তাতে অনেক বিষয় সংযােজনের প্রয়ােজন দেখা দেয়। তদুপরি পরিচালনাধীন মাদ্রাসাগুলাের পক্ষ থেকে মাতৃভাষায় সংবিধান রচনার দাবি উত্থাপিত হতে থাকে। অনুরূপ পরিস্থিতিতে হাজী মুহাম্মদ ইউনুসের জীবদ্দশায় ১৯৯১ সালের ১২ জানুয়ারি তাঁর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ইত্তেহাদের মজলিসে শুরার সাধারণ অধিবেশনে বাংলা ভাষায় একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ কওমি মাদ্রাসা সংবিধান রচনার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আর খসড়া সংবিধান প্রস্তুত করার জন্য ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি সাব কমিটি গঠন করা হয়। উক্ত সাব কমিটি ১৯৯২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর একটি চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত করে অনুমােদনের জন্য মজলিসে শুরা বরাবর পেশ করে। অতঃপর মজলিসে শুরার ১৯৯২ সালের ১২ ডিসেম্বর ইত্তেহাদের তদানীন্তন সভাপতি হারুন ইসলামাবাদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে খসড়াটি পঠিত হয় এবং বিস্তারিত আলােচনা -পর্যালােচনা, পরীক্ষা – নিরীক্ষা এবং প্রয়ােজনীয় সংশােধন – সংযােজনের পর তা “ কওমি মাদ্রাসা সংবিধান, বাংলাদেশ ” রূপে অনুমােদন লাভ করে। উক্ত তারিখ থেকে সংবিধানের কার্যকরীকরণ এর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তদুপরি উক্ত তারিখ থেকে এ সংবিধানের পরিপন্থী পূর্বের যাবতীয় দস্তুর, সংবিধান ও আইন-কানুন রহিত ঘােষিত হয়। পরবর্তীতে মজলিসে শুরার বিভিন্ন অধিবেশনে বিভিন্ন সংশােধনী অনুমােদিত হয়। অধিবেশনে এ সংবিধানের আরবি নাম ঘােষিত হয়, “দস্তুরুল মাদারিস আল-ইসলামিয়াহ আল-আহলিয়্যাহ, বাংলাদেশ”। ইত্তেহাদের পরিচালনাধীন প্রতিটি কওমি মাদ্রাসার জন্য অত্র সংবিধান অনুসরণ এবং এর আইন – কানুনগুলাের সার্বিক বাস্তবায়ন অপরিহার্য গণ্য হয়।
আপনার মতামত লিখুন :