সোমবার , ১৯ জুলাই ২০২১ | ১৪ই চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. আরবি বিশ্ববিদ্যালয়
  2. ইসলাম শিক্ষা
  3. উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
  4. এনটিআরসিএ
  5. এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয়
  6. এমপিও
  7. কওমী মাদ্রাসা
  8. কারিগরি শিক্ষা বোর্ড
  9. কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
  10. ক্যাম্পাস পরিচিতি
  11. ক্যারিয়ার
  12. জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  13. টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ
  14. ঢাবি সাত কলেজ
  15. পিএসসি নিয়োগ ও বিসিএস

অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে লাল তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত ইউজিসি’র

প্রতিবেদক
শিক্ষা সংবাদ
জুলাই ১৯, ২০২১ ৮:২১ অপরাহ্ণ

0Shares

নির্ধারিত আসনের বাইরে শিক্ষার্থী ভর্তি করলে ওই বিশ্ববিদ্যালয়কে লাল তালিকাভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। ইতোমধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়ে তদন্তে কমিটি গঠন করেছে সংস্থাটি।

সম্প্রতি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দের সভাপতিত্বে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের সমন্বয় সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। শিগগিরই এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে অবহিত করা হবে বলে সোমবার (১৯ জুলাই) ইউজিসি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদন ছাড়া প্রোগ্রাম ও কোর্স পরিচালনা এবং অনুমোদিত আসন সংখ্যার অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করলে সংশ্লিষ্ট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে লাল তারকা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

লাল তারকা চিহ্নিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ভর্তি না হতে পরামর্শ দিয়েছে কমিশন। অনুমোদিত প্রোগ্রাম ও এর আসন সংখ্যা নিশ্চিত হয়ে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে উচ্চশিক্ষার দেখভালের দায়িত্ব থাকা প্রতিষ্ঠানটি।

কমিশনের অনুমোদনহীন ভবন ও ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, ছয় মাসের অধিককাল যাবৎ আচার্য কর্তৃক নিযুক্ত উপাচার্য ও ট্রেজারার না থাকা, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যদের মালিকানা সংক্রান্ত দ্বন্দ্বসহ অন্যান্য সমস্যার কারণেও বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে লাল তারকা প্রদান করা হবে।

এ বিষয়ে ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘অনুমোদিত আসনের বাইরে শিক্ষার্থী ভর্তি করার কোনো সুযোগ নেই। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় এটি করে থাকলে তা আইনগতভাবে বৈধ হবে না। অতিরিক্ত ভর্তি হওয়া এসব শিক্ষার্থীর সনদের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। কিছু কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সার্টিফিকেট বিক্রির মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করে থাকে।’

এছাড়া ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামে ইউজিসি কর্তৃক অনুমোদিত আসন সংখ্যার বিপরীতে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ইউজিসির একজন সদস্যকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘটনা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার ও বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যানকে গতকাল রোববার কমিশনে তলব করা হলে তারা কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।

সম্প্রতি জাতীয় দৈনিকে ‘ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ: অনুমোদিত আসন ৪০ ভর্তি হয়েছে ৯০০’ শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।

এতে উল্লেখ করা হয়, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে সেমিস্টার প্রতি ভর্তির আসন সংখ্যা ৪০। যদিও গত শিক্ষাবর্ষে শুধু এক সেমিস্টারেই বিভাগটিতে নয় শতাধিক শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, শুধু সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং নয়, অধিকাংশ প্রোগ্রামের ক্ষেত্রেই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে অনুমোদিত আসনের কয়েক গুণ বেশি। এর মধ্যে গত শিক্ষাবর্ষের স্প্রিংয়ে বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে (ইইই) ৩৫টি আসনের বিপরীতে ৫৮৪ জন, বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩০টি আসনের বিপরীতে ২৩৯, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩০টি আসনের বিপরীতে ১৪৩ ও ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে (বিবিএ) ৫০টি আসনের বিপরীতে ৯৯ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি।

এ বিষয়ে অধ্যাপক বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই ইউজিসির থেকে পূর্বানুমোদন নিতে হয়। শিক্ষক সংখ্যা ও ল্যাব সুবিধাসহ প্রয়োজনীয় বিষয়াদি বিবেচনায় নিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামের জন্য শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ আসন সংখ্যা নির্ধারণ করে দেয় কমিশন। ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ে ইউজিসি গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো প্রোগ্রামে এক সেমিস্টারে সেশনে ৯০০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি ও যথাযথভাবে শিক্ষাদান করার সক্ষমতা বাংলাদেশসহ বিশ্বের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েরই নেই বলে অভিমত প্রকাশ করেন অধ্যাপক বিশ্বজিৎ চন্দ।

0Shares

সর্বশেষ - শিক্ষাতথ্য

আপনার জন্য নির্বাচিত শিক্ষা সংবাদ

জগন্নাথে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং মাস্টার্সে ভর্তি শেষ ১৩ই অক্টোবর

১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষা স্থগিত

থাইল্যান্ডে দুই বছরের বৃত্তি জিপিএ ২.৭৫ হলেই আবেদন

বিএসএমএমইউয়ের রেসিডেন্সি কোর্সে ফাইনাল পরীক্ষায় জন্য আবেদনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

টিটিটিসি ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (ডিগ্রী স্তর) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা দেখুন প্রধানগণের নাম, নম্বর ও ঠিকানা সহ

টিটিটিসি ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (ডিগ্রী স্তর) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা দেখুন প্রধানগণের নাম, নম্বর ও ঠিকানা সহ

প্রাথমিক শিক্ষকদের রাজনীতিতে যুক্ত না হতে কড়া হুঁশিয়ারি

সিত্রাংয়ের আঘাতে ৩ বিভাগের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

রাবি’র ‘এ’ ইউনিটের দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

৩১ টি বিষয়ে ৬ হাজার লেকচারে ভিডিও লাইব্রেরি গড়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

বাউবি’র মাস্টার্স অব ডিজ্যাবিলিটি ম্যানেজমেন্ট এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন (এমডিএমআর) প্রোগ্রাম ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে (২য় ব্যাচ) ভর্তির সময় বৃদ্ধি